বিমান হতে নেপালের পাহাড় দেখতে দেখতে শিহরিত হচ্ছিলাম। এখানে সেখানে দু’ একটি বাড়ি, জুম চাষ আর পাহাড়ের সারি। মনে হল পাহাড়ের মাথা কেটে ত্রিভূবন এয়ারপোর্টটি বানানো হয়েছে। চমৎকার ছিমছাম এয়ারপোর্ট। লাল সিরামিকে
তৈরি। ভিসা ছিল বলে তাড়াতাড়িই ঝামেলা শেষ হলো।
হোটেল হতে গাড়ী আসবে, কনফারেন্স উপলক্ষে সবাই একই হোটেলে উঠবে। কনফারেন্স হবে পাঁচ তারকা “ইয়াক & ইয়েতি” হোটেলে। আমরা সেখানেই উঠব, ঢাকা হতেই ৩টি রুম বুকিং দেয়া আছে। বাংলাদেশের অনেককেই দেখলাম, অন্যান্য সংস্থা হতে এসেছে।
আর সবার সাথে হোটেলে হতে আসা গাড়িতে উঠলাম, চললাম হোটেলের পথে।
এয়ারপোর্ট হতে বের হবার পথে
রাজধানী হিসেবে কাঠমুন্ডু খুবই ছোট। প্রধান দু’ একটা রাস্তা ছাড়া আমাদের জেলাশহরের রাস্তাগুলো এখানকার চেয়ে অনেক ভালো।
রাস্তার দু’পাশে বাংলাদেশের মতোই দোকান আছে। তবে রিকশা দেখলাম না, এখানে মোটামুটি সবাই মোটর সাইকেল ব্যবহার করে। মেয়েদেরকেও চালাতে দেখলাম। ওদেরকে সচেতন মনে হল, কেননা সবাই হেলমেট পড়ে ছিল।
ভেবেছিলাম খুব শীত লাগবে, প্রস্তুতিও ছিল, কিন্তু তেমন কিছুই অনুভব করলাম না।
অলি গলি ঘুরে ১৫ মিনিটের মধ্যে হোটেলে আসলাম।
বাগান ও রেস্ট নেবার স্থান
বাগানে সংরক্ষিত একটি লিপি ...
Wednesday, November 18, 2009
নেপাল ভ্রমন এবং অন্যান্য - পর্ব ৩
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment